REFUGEE FARMERS OF BENGAL LAUNCH AGITATION AGAINST STATE GOVT FOR RECORD-OF-RIGHTS; CASE FILED IN HIGH COURT
4 min read
😊 Please Share This News 😊
|
REFUGEE FARMERS OF BENGAL LAUNCH AGITATION AGAINST STATE GOVT FOR RECORD-OF-RIGHTS; CASE FILED IN HIGH COURT
Jai Kisan Andolan, West Bengal
Kolkata, 22 December 2021: Millions of refugees from East Bengal (now Bangladesh) came to India after having lost everything including land and livelihood after the bloody and painful partition of India. Refugee farmers were settled in different districts of West Bengal and were given farmland for cultivation to eke out a living. Although in some cases land deeds were granted, in most cases record-of-rights (parcha) were not issued. Therefore, even today, refugee farmers do not get any government benefits allocated for farmers including Krishak Bandhu, Bangla Sashya Bima, PM Kisan Samman Nidhi, subsidised seeds, fertilizer etc. A mass movement led by Jai Kisan Andolan was announced today against the negligence of the state government in issuing deeds and parcha of land of refugee farmers. The first center of the movement is Bankura district; the movement will spread to all the districts in the coming days. A case was also filed in the Hon’ble Calcutta High Court today with the help of the legal team of Jai Kisan Andolan to remedy this longstanding injustice.
Jai Kisan Andolan, West Bengal
Press Release | 22nd December 2021
Avik Saha, National President of Jai Kisan Andolan, said: “Refugee farmers have fought tirelessly for recognition from Central and State Government. Some refugee families have not yet got the land deeds and the government department is not issuing parcha to those who have land deeds. Over the years, government officials have ignored applications of farmers under various pretexts and have kept things hanging. Thousands of applications are not being processed. Refugee families without land deeds and with land deed but without parcha have long been deprived of the benefits of many government schemes like Krishak Bandhu, Bangla Sashya Bima, Pradhan Mantri Kisan Samman Nidhi, subsidised seeds, fertiliser, Banglar Bari, Nirmal Bangla etc. Most importantly, the administration and the authorities are depriving the refugee farmers of their constitutional right to property. So, a state-wide movement against this injustice was started from Bankura district today. A case has been filed in the court. This movement will continue until the refugee farmers get all their rights.”
Jai Kisan Andolan’s Bankura District leader Nani Roy said: “Refugee farmers are demanding – give us land deeds, give us parcha, give us all rights, pay us all scheme arrears. Our slogan is – let’s get together and get ready to fight to get refugee rights. A writ petition has been filed in the Calcutta High Court today to compel the government to issue parcha to refugee farmers. Surprisingly, all political parties seek votes from refugee farmers but are indifferent to ensuring the most basic livelihood rights and necessities of these very farmers. Millions of refugee farmers are being deprived of legal and constitutional rights. There was no solution even after knocking on every door. Jai Kisan Andolan, an all-India farmers’ organisation, is leading a statewide movement to force the state government to issue parcha to all refugee farmers and the legal team of Jai Kisan is fighting the case in the Calcutta High Court. Our demands are:
1. Grant deeds to all eligible refugees for homestead and agricultural land
2. Issue parcha within one month to all refugees who have been granted land deeds
3. Pay arrears of Krishak Bandhu and PM Kisan Samman Nidhi from inception till today to all refugee farmers
4. Ensure coverage of all refugee farmers under Bangla Sashya Bima
5. Ensure all refugee families receive benefit of government schemes like Banglar Bari, Nirmal Bangla etc.”
Dhirendra Nath Roy, a senior farmer and the petitioner of the writ petition filed in the Calcutta High Court, said: “The struggle of the refugees in Barajora block of Bankura, their hard work of cultivation on barren land and settlement in jungles are significant examples of their determination. I seek redressal of the grievances and injustices of the refugee farmers. Hence I have filed a case. Jai Kisan Andolan, Bankura District Committee has taken initiative to build a strong movement to fight against this injustice and realise the just demands of the refugee people. I salute them. My call to fellow refugee friends – build a movement to force the administration and officials to meet the just and legitimate demands of the refugees.”
Media Cell | Jai Kisan Andolan
Contact: 98300 52766
জয় কিষাণ আন্দোলন
প্রেস রিলিজ | ২২ ডিসেম্বর ২০২১
উদ্বাস্তু কৃষকদের জমি রেকর্ডে রাজ্য সরকারের গাফিলতির বিরুদ্ধে আন্দোলন শুরু; প্রতিকারের জন্য উচ্চ আদালতে মামলা দায়ের
কোলকাতা, ২২ ডিসেম্বর ২০২১: স্বাধীনতার জন্মলগ্নে দেশ ভাগের রক্তাক্ত দুঃস্বপ্নের সময় ভিটে মাটি ও জীবিকা সহ সর্বস্ব হারিয়ে পূর্ববঙ্গ (বর্তমানে বাংলাদেশ) থেকে লক্ষ লক্ষ উদ্বাস্তু মানুষ ভারতে আসে। পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন জেলায় উদ্বাস্তু কৃষকদের বসতি স্থাপন করা হয়েছিল এবং জীবিকা নির্বাহের জন্য চাষের জমি দেওয়া হয়েছিল। যদিও কিছু ক্ষেত্রে জমির দলিল দেওয়া হয়েছিল, কিন্তু বেশিরভাগ ক্ষেত্রে জমির পরচা (রেকর্ড-অব-রাইট) দেওয়া হয়নি। তাই এই উদ্বাস্তু কৃষকরা কৃষক বন্ধু, বাংলা শস্য বীমা, প্রধানমন্ত্রী কিষাণ সম্মান নিধি, ভর্তুকিযুক্ত বীজ, সার সহ কৃষকদের জন্য বরাদ্দ কোনো সরকারি সুবিধাই পান না। এই উদ্বাস্তু কৃষকদের জমি নথিভুক্ত করার কাজে রাজ্য সরকারের গাফিলতির বিরুদ্ধে আজ জয় কিষাণ আন্দোলনের নেতৃত্বে আন্দোলন ঘোষিত হল। আন্দোলনের প্রথম কেন্দ্র বাঁকুড়া জেলা; আগামী দিনে এই আন্দোলন সব জেলায় ছড়িয়ে যাবে।এই ধারাবাহিক অবিচারের প্রতিকারের জন্য জয় কিষাণ আন্দোলনের লিগাল টিমের সাহায্যে আজ মহামান্য কোলকাতা উচ্চ আদালতে মামলাও দায়ের করা হল।
জয় কিষাণ আন্দোলনের সর্বভারতীয় সভাপতি অভীক সাহা বলেন: ” উদ্বাস্তু কৃষকরা অদম্য লড়াই করে কেন্দ্র ও রাজ্য সরকারের স্বীকৃতি আদায় করে নিয়েছে। সরকার বাধ্য হয়েছে তাদের বেঁচে থাকার অধিকার মেনে নিতে – জমির অধিকার ও কাজের অধিকার দিয়ে পুনর্বাসন দিতে। কিন্তু লড়াই এখনও শেষ হয়নি। বহু উদ্বাস্তু পরিবার এখনও জমির দলিল পাননি আর যারা জমির দলিল পেয়েছেন তাদের নামপত্তন করে জমির পরচা দিচ্ছে না সরকারী দপ্তর। নানান টাল বাহানায় বছরের পর বছর ধরে সরকারি অফিসারেরা নামপত্তনের আবেদন ফেলে রেখে দিয়েছে। কোনভাবেই আবেদনগুলির চূড়ান্ত নিষ্পত্তি হচ্ছেনা। হাজার অনুরোধ ও আবেদনে কাজ হচ্ছেনা। পাট্টাহীন ও পাট্টাধারী অথচ নিজ নাম পত্তন না হওয়া উদ্বাস্তু পরিবারগুলি কৃষক বন্ধু, বাংলা ফাসল বীমা, প্রধানমন্ত্রী কিষাণ সম্মান নিধি, ভর্তুকিযুক্ত বীজ, সার, বাংলার বাড়ি, নির্মল বাংলা ইত্যাদি বহু সরকারী যোজনার সুবিধা থেকে দীর্ঘদিন ধরে বঞ্চিত হয়ে আসছেন। সবথেকে বড় কথা দেশের সংবিধান সম্পত্তির যে অধিকার দিয়েছে, সেই সাংবিধানিক অধিকার থেকে প্রশাসন ও আধিকারিকরা উদ্বাস্তু কৃষকদের বঞ্চিত করছে। তাই এই অন্যায়ের বিরুদ্ধে রাজ্য ব্যাপী আন্দোলন শুরু করা হল বাঁকুড়া জেলা থেকে। মামলা ও দায়ের করা হয়েছে আদালতে। যতক্ষণ না উদ্বাস্তু কৃষকরা তাদের সমস্ত অধিকার পাচ্ছেন, এই আন্দোলন চলবে।”
জয় কিষাণ আন্দোলনের বাঁকুড়া জেলার নেতা ননী রায় বলেন: ” উদ্বাস্তু কৃষকদের দাবি – দলিল দাও, পরচা দাও, সব অধিকার দাও, সব যোজনার বকেয়া দাও। আমাদের স্লোগান – জোট বাঁধো তৈরী হও – উদ্বাস্তু অধিকার ছিনিয়ে নাও। বাঁকুড়া জেলার একজন উদ্বাস্তু কৃষক রাজ্য সরকারকে পরচা দেওয়ার জন্য বাধ্য করতে আজ কলকাতা হাইকোর্টে রিট পিটিশন দায়ের করেছেন। এটা আশ্চর্যজনক যে যেই রাজনৈতিক দলগুলি উদ্বাস্তু কৃষকদের ভোটের জন্য আবেদন করে, তারাই সেই কৃষকদের সবচেয়ে মৌলিক জীবিকার অধিকার এবং প্রয়োজনীয়তা নিশ্চিত করার বিষয়ে উদাসীন। লক্ষ লক্ষ উদ্বাস্তু কৃষক এই আইনগত ও সাংবিধানিক অধিকার থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। প্রতিটি দরজার কড়া নাড়িয়েও কোন সুরাহা হয়নি। সর্বভারতীয় কৃষক সংগঠন জয় কিষান আন্দোলন রাজ্য সরকারকে সমস্ত উদ্বাস্তু কৃষকদের পরচা দিতে বাধ্য করার জন্য রাজ্যব্যাপী আন্দোলন সংগঠিত করছে এবং সংগঠনের আইনি টিম কলকাতা হাইকোর্টে মামলা লড়ছে। আমাদের দাবি:
১। উদ্বাস্তু-দলিল পাওয়ার অধিকারী সব ব্যক্তিদের অবিলম্বে বাস্তু ও কৃষি জমির দলিল দিতে হবে
২। উদ্বাস্তু-দলিল পাওয়া সব ব্যক্তিদের এক মাসের মধ্যে নাম পত্তন ও পরচা দিতে হবে
৩। সব উদ্বাস্তু ব্যক্তিদের শুরু থেকে আজ অবধি বকেয়া কৃষক বন্ধু ও কিষাণ সম্মান নিধির টাকা দিতে হবে
৪) সব উদ্বাস্তু কৃষকদের বাংলা শস্য বীমার অন্তর্গত করতে হবে
৫) সব উদ্বাস্তু পরিবারদের বাংলার বাড়ি, নির্মল বাংলা ইত্যাদি সরকারী যোজনার সুবিধা দিতে হবে “
কলকাতা হাইকোর্টের মামলার বাদী বর্ষীয়ান কৃষক ধীরেন্দ্র নাথ রায় বলেন: ” হাজার হাজার উদ্বাস্তু মানুষের সঙ্গে বড়জোড়া ব্লকে আমি আসি। বড়জোড়া ব্লকের উদ্বাস্তুদের সংগ্রাম, চরের জঙ্গল কেটে কৃষিকাজ ও বসতি স্থাপন উদ্বাস্তুদের কঠোর পরিশ্রমের উল্লেখযোগ্য দৃষ্টান্ত। আমার মত কৃষিজীবীদের প্রতি এই ধারাবাহিক অন্যায় ও অবিচারের প্রতিকার চাই। তাই মামলা করেছি। জয় কিষাণ আন্দোলন, বাঁকুড়া জেলা কমিটি এই অন্যায় ও অবিচারের বিরুদ্ধে লড়াই করে উদ্বাস্তু মানুষদের দাবি আদায় করে নেওয়ার জন্য তীব্র আন্দোলন গড়ে তুলতে উদ্যোগী হয়েছে। আমি তাদের সাধুবাদ জানাই। উদ্বাস্তু সাথী বন্ধুদের কাছে আমার আহ্বান – উদ্বাস্তুদের ন্যায্য ও বৈধ দাবিগুলি পুরন করতে প্রশাসন ও আধিকারিকদের বাধ্য করার জন্য আন্দোলন গড়ে তুলুন।”
মিডিয়া সেল | জয় কিষাণ আন্দোলন
যোগাযোগ: ৯৮৩০০ ৫২৭৬৬
সংযুক্ত কিষাণ মোর্চা, পশ্চিমবঙ্গ
প্রেস নোট । ১৩ই ডিসেম্বর, ২০২১
এসএস সি দুর্নীতির বিরুদ্ধে সংগ্রামী যুব ছাত্র অধিকার মঞ্চের সমর্থনে সংযুক্ত কিষাণ মোর্চার নেতৃবৃন্দ
শিক্ষক চাকরী প্রার্থীদের দেওয়া মুখ্যমন্ত্রীর প্রতিশ্রুতি পালনের দাবি জানিয়ে আলোচনায় বসার জন্য মুখ্যমন্ত্রীকে চিঠি পাঠালেন সংযুক্ত কিষাণ মোর্চা
কোলকাতা, ১৩ই ডিসেম্বর, ২০২১: আজ সংযুক্ত কিষাণ মোর্চার রাজ্য নেতৃত্ব নিয়োগ কমিশনের দুর্নীতির কারণে রাজ্যের SSC প্যানেল থেকে অন্যায়ভাবে বঞ্চিত করার বিরুদ্ধে গঠিত যুব ছাত্র অধিকার মঞ্চ আয়োজিত অবস্থান মঞ্চে উপস্থিত হন। কোলকাতা ময়দানে গান্ধী মুর্তি পাদদেশে প্রায় ৫০ দিন ধরে চলা এই অবস্থান মঞ্চে সংযুক্ত কিষাণ মোর্চার সর্বভারতীয় নেতা অভীক সাহা, রাজ্য সংযুক্ত কিষাণ মোর্চার নেতা অমল হালদার, কার্তিক পাল, মিহির পাল, সমীর পুততুণ্ড ও হরিপদ বিশ্বাস আসেন। তারা বলেন এইভাবে যোগ্য পাশ করা প্রার্থীদের বঞ্চিত করা যায়না। এই ধরনের কেলেঙ্কারী রাজ্যে আগে কোনদিন ঘটেনি। সরকার এবং শাসকদল ওতপ্রোতভাবে জড়িত এই দুর্নীতিতে। শত আবেদনেও তাই কর্ণপাত করছে না রাজ্য সরকার। এমনকি আন্দোলনকারীদের দেওয়া মুখ্যমন্ত্রীর প্রতিশ্রুতিও পালন করা হচ্ছে না। তারা আরও বলেন এই দুর্নীতির ফলে শুধুমাত্র বঞ্চিত চাকরী প্রার্থীরাই ক্ষতিগ্রস্ত হবেন, এমন নয়। অন্যায় ভাবে অযোগ্য এবং উত্তীর্ন না হতে পারা এক শ্রেনীর শিক্ষককে নিয়োগ করে সরকার শিক্ষার মানের সাথে আপোষ করছে। ফলে এদের হাতে পড়াশোনা করে আগামী কয়েক প্রজন্মের পড়ুয়ারা ক্ষতিগ্রস্ত হবে, যার সামাজিক প্রভাব ব্যাপক। তারা কৃষক আন্দোলনের সাফল্যের কথা তুলে ধরেন। বলেন কৃষকরা যেমন সমাজের সর্বস্তরের মানুষকে নিয়ে দীর্ঘ লড়াই করে জয় ছিনিয়ে এনেছেন, তেমনই এই লড়াইকেও সর্বাত্মক স্তরে নিয়ে যেতে হবে। সমাজের সব স্তরের মানুষকে এই লড়াইকে সমর্থন করার আহ্বানও তারা জানান এবং বলেন আগামী দিনেও এই সংগ্রামে সংযুক্ত কিষাণ মোর্চা আন্দোলনকারীদের পাশে সর্বশক্তি নিয়ে থাকবে।
আন্দোলনকারীদের অভিযোগ শুনে আশু প্রতিকারের আবেদন জানিয়ে এবং প্রয়োজনে তাঁরা আলোচনায় বসতে প্রস্তুত একথা জানিয়ে মুখ্যমন্ত্রীকে একটি চিঠিও দিয়েছে সংযুক্ত কিষাণ মোর্চা, পশ্চিমবঙ্গ শাখা (চিঠির প্রতিলিপি সংযুক্ত করা হল)
সংযুক্ত কিষাণ মোর্চা, পশ্চিমবঙ্গ
মিডিয়া সেল: ৯৮৩০০ ৫২৭৬৬
व्हाट्सप्प आइकान को दबा कर इस खबर को शेयर जरूर करें |